আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশুর হাট ব্যবস্থাপনায় কিছু নির্দেশনা দিয়ে সেগুলো পালনের জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সরকার।বুধবার এক তথ্যবিবরণীতে সরকারের এ নির্দেশনা জানিয়েছে তথ্য অধিদপ্তর। নির্দেশনাগুলো হলো:- ১. আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে অনলাইনের পাশাপাশি যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি এবং সরকারি অন্যান্য নির্দেশনা মেনে কোরবানির পশুর হাট বসাতে হবে। ২. কোরবানির পশুর
কোরবানির ঈদে পশু জবাইয়ের জন্য ২৭০টি স্থান নির্ধারণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এবার ৫৪টি ওয়ার্ডে ২৭০টি স্থান পশু কোরবানির জন্য ঠিক করেছি। সেই সাথে ৭শ জন ইমাম ও এক হাজার জন মাংস প্রস্তুতকারীকে
ঈদ উদযাপন, জনসাধারণের যাতায়াত, ঈদ-পূর্ববর্তী ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে আগামী ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত চলমান কঠোর লকডাউন শিথিল করা হয়েছে। তবে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট মধ্যরাত পর্যন্ত আবার কঠোর লকডাউন শুরু হবে। গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ
এবারের ঈদুল আজহায় বাজারে লবণের কৃত্রিম সংকট তৈরি করলে, লবণের দাম বাড়িয়ে বিক্রি করলে বা দাম বাড়ানোর চেষ্টা করলে জড়িতদের জেল-জরিমানা করা হবে। শুধু তা-ই নয়, লবণের বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে এমন কোনো কাজ বা চেষ্টা করলেও একই শাস্তির আওতায় আনা হবে। শাস্তি বাস্তবায়নে মোবাইল কোর্ট থাকবে। গতকাল মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর
২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানিরও নির্দেশ প্রদাণ করেন তিনি। একই সঙ্গে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করতে ২৪ ঘণ্টা সময় বেধে দিয়েছেন মন্ত্রী। মঙ্গলবার অনলাইনে ‘পশুরহাট, কোরবানি ও পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রস্তুতি পর্যালোচনার দ্বিতীয়
এবার শর্ত সাপেক্ষে ঈদুল আজহার জামাত মসজিদের পাশাপাশি ঈদগাঁহ বা খোলা জায়গাতে আয়োজন করার অনুমতি দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার এক জরুরি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। চলমান বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ঈদুল আজহার নামাজের বিষয়ে জরুরি বিজ্ঞপ্তি জারি করে মন্ত্রণালয়টি। একইসঙ্গে করোনা সংক্রমণ রোধে ঈদের জামাত শেষে
কোরবানির ঈদ আগামী ২১ জুলাই। ঈদের ছুটি থাকছে ২০, ২১ ও ২২ জুলাই । ২৩ জুলাই থেকেই শুরু হবে কঠোর বিধি-নিষেধ। তাই ঈদের ছুটিতে যারা বাড়ি যাবেন, তাদের কর্মস্থলে ফিরতে অনিশ্চয়তায় পড়তে হবে।মন্ত্রিসভার অনুমোদিত ২০২১ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুযায়ী, ২০, ২১ ও ২২ জুলাই ঈদুল আজহার ছুটি। ২২ জুলাই
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নগরীর বিভিন্ন জায়গায় ১৭ জুলাই থেকে কোরবানির পশুর হাট শুরু হবে। কিন্তু তিন-চারদিন আগে থেকেই রাজধানীতে গরু আনতে শুরু করেছেন খামারি ও ব্যবসায়ীরা। তবে এখনো হাটের জন্য নির্ধারিত মূল মাঠে গরু রাখার সুযোগ পাচ্ছেন না তারা। ফলে বাধ্য হয়ে আশপাশের বিভিন্ন জায়গায় গরু রাখছেন।
পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে আগামী ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত চলমান কঠোর লকডাউন শিথিল করা হয়েছে। এই সময়ে চলবে গণপরিবহণ, খোলা থাকবে শপিংমল ও দোকানপাট। ফলে স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করতে বাড়ি যেতে পারবেন সকল শ্রেণিপেশার মানুষ। তবে কোরবানির ঈদ পালন করতে বাড়িতে গেলেও ফিরতে হবে
ঈদুল আযহা সামনে রেখে মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে লকডাউন শিথিল করেছে সরকার। কোভিড-১৯ এর ঊর্দ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যেও ঈদুল আযহায় কোরবানির পশু বেচাকেনার দিকটি গুরুত্ব পায় সরকারের এই সিদ্ধান্তের পেছনে। লকডাউন শিথিল করলেও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর হাট পরিচালনা করতে হবে। এ সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি জরুরি সরকারি নির্দেশনার কথা জানিছেন