‘ঢাকাই চলচ্চিত্রের নায়িকা পরীমনি ২০১৬ সাল থেকে মাদক সেবন করতেন। এমনকি ভয়ঙ্কর মাদক এলএসডি ও আইসও সেবন করতেন তিনি। তার বাসায় একটি মিনি বারও রয়েছে। তিনি বাসায় নিয়মিত মদের পার্টি করতেন। চলচ্চিত্র প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজ পরীমনির বাসায় এসব মাদক সাপ্লাই (সরবরাহ) করতেন।’ বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) বিকেলে পরীমনি ও রাজসহ
পরীমনি ও পিয়াসার গডফাদার হিসাবে পরিচিত কথিত চলচিত্র প্রযোজক ও অভিনেতা নজরুল ওরফে রাজকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। গ্রেফতারের পর তার মোবাইল ফোনে অসংখ্য তরুণীর পর্নো ভিডিও পাওয়া গেছে।র্যাব বলছে, পরীর গডফাদার হিসাবে পরিচিত নজরুল রাজ একেক সময় একেক পরিচয়ে চলাফেরা করেন। কখনও চিত্রপরিচালক, কখনও ব্যবসায়ী আবার কখনও রাজনীতিবিদ। প্রতারণার মাধ্যমে
নায়িকা পরীমণিকে আটকের পর অভিনেতা-প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজের (নজরুল রাজ) বনানীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকেও আটক করেছে র্যাব। এ সময় তার বাসা থেকে মাদকসহ বিকৃত যৌনাচারে ব্যবহৃত অনেক সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। অভিযান সূত্রে জানা যায়, বিকৃত যৌনাচারে একাধিক নারী পুরুষ একসাথে সমন্বিত যৌনাচারে ব্যবহার্য সরঞ্জামাদি সজ্জিত নজরুল ইসলাম রাজের
বহুল আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনি ছাড়াও ঢাকার শোবিজ জগতের ডজনখানেক মডেল-অভিনেত্রী নিষিদ্ধ পর্নো ব্যবসায় জড়িত বলে জানিয়েছে র্যাব।তারা হলেন- চিত্রনায়িকা আঁচল, শিরিন শিলা, মডেল অহনা, মৃদুলা, পার্শা, মৌরি, শুভা, মানসি ও কথিত মডেল নায়লা নাঈম।এছাড়া বেশ কয়েকজন চিত্রনায়ক মাদক এবং অবৈধ পর্নোগ্রাফি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানিয়েছে র্যাব। র্যাব বলছে, পরীমনি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের বিষয়ে টের পেয়ে ফেসবুক লাইভে আসেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নাায়িকা পরীমনি। বুধবার বিকালে নিজের ভেরিফায়েড আইডি থেকে বাসায় হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ করেন অভিনেত্রী। তবে হামলা বা ভাঙচুরের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, বুধবার বিকাল থেকে র্যাব ও পুলিশের সদস্যরা বনানীতে আলোচিত এই নায়িকার বাসার সামনে
পরীমনিকে গ্ল্যামার জগতে নিয়ে আসেন রাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার কথিত চলচ্চিত্র প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজ। সিনেমায় নাম লেখানোর আগে দীর্ঘদিন তার কাছেই থাকতেন পরী। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর নজরুল নিজের জেলার পরিচয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। র্যাব সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। র্যাব বলছে, পরীর গডফাদার হিসাবে পরিচিত নজরুল রাজ
র্যাবের হাতে আটক চিত্রনায়িকা পরীমনি টাকার নেশায় সিনে জগতের আড়ালে নিষিদ্ধ পর্নো ব্যবসায় নাম লেখান বলে জানা গেছে। এছাড়া তিনি ব্ল্যাকমেইলিং ও মাদক ব্যবসায় জড়িত। গ্রেফতার মডেল পিয়াসাসহ ঢাকার শোবিজ তারকাদের অনেকেই পরীমনির সহযোগী। চক্রের বেশ কয়েকজন মাদক ও অস্ত্র কারবারের সঙ্গেও জড়িয়েছেন। সূত্রে জানা গেছে, টাকার নেশায় সিনে জগতের
গত কয়েকদিন ধরে বেশ অসুস্থ ঢাকাই চিত্রনায়িকা পরীমনি। আজ দুপুরে তার বাসার সামনে আইনশৃ”ঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘেরাও করলে তিনি লাইভে এসে চিৎ’কার শুরু করেন। এ সময় তাকে এতটাই আ’তঙ্কি’ত দেখাচ্ছিল, তিনি অন্য কোনো জামা পরারও সুযোগ পাননি তিনি। বুধবার দুপুরে নিজ বাসা থেকে ফেসবুক লাইভে এসে পরীমনি জানান, তার বাসার
চিত্রনায়িকা পরীমণির বাসায় অভিযান চালাচ্ছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ (বুধবার) বিকাল ৪টার কিছু আগে তার বাসভবনে যায় র্যাবের একটি দল। তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে ফেসবুকে লাইভ শুরু করেন পরীমণি। দীর্ঘ প্রায় ৩২ মিনিট লাইভে থাকার পর তার লাইভটি বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তার বাসায় কী ঘটেছে তা এখনো জানা
সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগের’ ভিত্তিতে চিত্রনায়িকা পরীমণির বাসায় অভিযান চালাচ্ছে র্যাব। এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধারের খবর পাওয়া গেছে। অন্যান্য অভিযোগের সঙ্গে গুরুতর দুই অভিযোগে এই অভিযান চালানো হচ্ছে। বিশেষ সূত্রের বরাত দিয়ে দৈনিক যুগান্তর অনলাইন জানিয়েছে, নায়িকা পরীমণি ও তার পরিচিত কয়েক জনের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি ও ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ পাওয়া